ঢাকা ১৭ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২রা পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১:৪৩ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ১৪, ২০২৩
নগরের ঘড়িঘর সংলগ্ন সুরমা নদীর পাড়ে চাঁদনীঘাটে বিদায়ী ১৪২৯ বাংলা কে বিদায় জানিয়ে নববর্ষ ১৪৩০ কে স্বাগত জানাতে নানান রঙ্গের কাগজের ফুল ও লঙ্গর দিয়ে সাজানো হয় চাঁদনীঘাট সুরমা নদীর পাড়।
সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেট এর আয়োজনে শিশু থেকে নানান বয়সের শ্রেণী পেশার মানুষের উপস্হিতিতে ভরপুর হয়ে ওঠে অনুষ্ঠানস্থল।
সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেট এর সভাপতি রজত কান্তি গুপ্ত এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদের পরিচালনায় সংক্ষিপ্ত আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় মঙ্গলপ্রদীপ প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে। মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বলন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব ভবতোষ রায় বর্মন রানা। একসময় উপস্থিত ছিলেন নাট্য পরিষদের প্রধান পরিচালক অরিন্দম দত্ত চন্দন, অন্যতম পরিচালক অনুপ কুমার দেব, অর্ধেন্দু কুমার দাশ, সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব আল আজাদ, এনায়েত হাসান মানিক,উত্তম সিংহ রতন, নাট্য পরিষদের প্রাক্তন সভাপতি নিরঞ্জন দে যাদু, প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক শামসুল বাসিত শেরো,কার্যনির্বাহী কমিটির সহ সভাপতি সুপ্রিয় দেব শান্ত,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এখলাছ আহমেদ তন্ময়, অর্থ সম্পাদক অচিন্ত কুমার দে। প্রচার ও দপ্তর সম্পাদক দিবাকর সরকার শেখর, নির্বাহী সদস্য তন্ময় নাথ তনু, আব্দুল বাসিত সাদাফ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে অংশ নেন, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পী গোষ্ঠী সিলেট জেলা সংসদ,কথাকলি সিলেট, নগরনাট সিলেট, পাঠশালা,তারণ্য,মৃত্তিকায় মহাকাশ সিলেট।

অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ফুটে উঠে বাঙ্গালির হাজার সংস্কৃতির জয়গান,সকল অপসংস্কৃতি ও পশ্চাৎপদ চিন্তার বিরুদ্ধে সংস্কৃতির আলো দিয়ে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া প্রত্যয় ব্যাক্ত হয়।নতুন বছরে একটি দুর্বার সাংস্কৃতিক জাগরণের মধ্য দিয়ে অসাম্প্রদায়িক উন্নত বাংলাদেশের পথে অগ্রসর হওয়ার কথা বলা হয়।নারী-পুরুষের বৈষম্য, দূর্ণীতি ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় একটি আলোকিত সমাজ বির্নিমানে এগিয়ে যেতে সংস্কৃতির শক্তিতে জেগে ওঠার আহবান জানান।
সকলকে নাট্য পরিষদের পক্ষ থেকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষ হয়। বিজ্ঞপ্তি
সম্পাদক : জে.এ কাজল খান
স্বত্ত্ব: দৈনিক বিজয়ের কণ্ঠ (প্রিন্ট ভার্সন)
০১৭১৮৩২৩২৩৯
Design and developed by Yellow Host