আহত দুইজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
গোলাপগঞ্জে বনরাজে হামলার ঘটনায় মামলা, আসামি ৫

প্রকাশিত: ৮:১৭ অপরাহ্ণ, জুন ২৬, ২০২৫

<span style='color:#077D05;font-size:19px;'>আহত দুইজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন</span> <br/> গোলাপগঞ্জে বনরাজে হামলার ঘটনায় মামলা, আসামি ৫

গোলাপগঞ্জ সংবাদদাতা
সিলেটের গোলাপগঞ্জ পৌর শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে শহরের বনরাজ রেস্টুরেন্টে এ ঘটনাটি ঘটে। হামলায় বনরাজ রেস্টুরেন্টের মালিক উপজেলার সদর ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামের হাজী আতিব আলীর পুত্র কবির আহমদ (৪৭) ও বনরাজ রেস্টুরেন্টের কর্মচারী শাহেদ আহমদ (৩০), মনসুর আহমদ (২৭) এবং আল আমিন আহমদ (২৮) আহত হন।

ঘটনার পর হামলার পুরো ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়লে নিন্দার ঝড় ওঠে।

এ ঘটনায় কবির আহমদের ছোট ভাই সাব্বির আহমদ (৪৫) বাদী হয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা (মামলা নং-১৫, তারিখ- ২৫/০৬/২০২৫খ্রিঃ) দায়ের করেন। মামলায় পৌর এলাকার ঘোষগাও খালপার গ্রামের মৃত ফলিক মিয়ার পুত্র ফয়ছল আহমদ (৩৮)কে
প্রধান আসামি করে ৫জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ৬/৭ জনকে আসামি করা হয়।

অন্য আসামিরা হলো পৌর এলাকার ঘোষগাও খালপার গ্রামের মৃত লয়িক আলীর ছেলে সাদিক আহমদ (৩০), ফুলবাড়ি পূর্ব পাড়া গ্রামের রুমেল আহমদ (৩২), হেলাল আহমদ (৩২) এবং পৌর এলাকার স্বরসতি গ্রামের মৃত জুনু মিয়ার ছেলে লাদেন আহমদ (২৮)।

মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকাল ৬টার দিকে ছাদিক আহমদ বনরাজ রেস্টুরেন্টে আসেন। এময় ডিম ভাজিতে পিয়াজ কম দেওয়ায় রেস্টুরেন্টের কর্মচারীদের তিনি গালিগালাজ করেন। এক পর্যায়ে এই বিষয়টা নিয়ে রেস্টুরেন্টের কর্মচারীদের সাথে কথা কাটাকাটি ও ধক্কাধাক্কি হয়।

এরপর ছাদিক আহমদ রেস্টুরেন্ট থেকে বের হয়ে এজহার নামীয় বাকি আসামিদের নিয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে আসেন। এরপর রেস্টুরেন্টের মালিক কবির আহমদ সহ কর্মচারীদের মারধর করেন।

এ ব্যাপারে কবির আহমদ জানান, আমি বাসা থেকে বের হয়ে রেস্টুরেন্টের সামনে আসামাত্র কিছু বুঝে উঠার আগেই আমাকে তারা দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা শুরু করে। তারা আমি ও আমার ৩ কর্মচারীকে মারধর করে।

তিনি আরো বলেন, তারা আমার দুই কর্মচারীর দুটি এন্ড্রয়েড মোবাইল ও আমার কাছে থাকা ১ লক্ষ ১হাজার নিয়ে যায়। আমি গতকালের সারা দিনের ক্যাশের টাকা ব্যাংকে জমা দিতে সাথে নিয়ে আসি। এছাড়াও ক্যাশের জন্য কিছু ভাংতি টাকা নিয়ে আসি যা তারা নিয়ে যায়। যার ফুটেজ সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে রয়েছে। আমি সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করছি।
গোলাপগঞ্জে বনরাজে হামলার
ঘটনায় মামলা, আসামি ৫
আহত দুইজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
গোলাপগঞ্জ সংবাদদাতা
সিলেটের গোলাপগঞ্জ পৌর শহরের একটি রেস্টুরেন্টে সন্ত্রাসী হামলা ও লুটপাটের অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে শহরের বনরাজ রেস্টুরেন্টে এ ঘটনাটি ঘটে। হামলায় বনরাজ রেস্টুরেন্টের মালিক উপজেলার সদর ইউনিয়নের শেরপুর গ্রামের হাজী আতিব আলীর পুত্র কবির আহমদ (৪৭) ও বনরাজ রেস্টুরেন্টের কর্মচারী শাহেদ আহমদ (৩০), মনসুর আহমদ (২৭) এবং আল আমিন আহমদ (২৮) আহত হন।

ঘটনার পর হামলার পুরো ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়লে নিন্দার ঝড় ওঠে।

এ ঘটনায় কবির আহমদের ছোট ভাই সাব্বির আহমদ (৪৫) বাদী হয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা (মামলা নং-১৫, তারিখ- ২৫/০৬/২০২৫খ্রিঃ) দায়ের করেন। মামলায় পৌর এলাকার ঘোষগাও খালপার গ্রামের মৃত ফলিক মিয়ার পুত্র ফয়ছল আহমদ (৩৮)কে
প্রধান আসামি করে ৫জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ৬/৭ জনকে আসামি করা হয়।

অন্য আসামিরা হলো পৌর এলাকার ঘোষগাও খালপার গ্রামের মৃত লয়িক আলীর ছেলে সাদিক আহমদ (৩০), ফুলবাড়ি পূর্ব পাড়া গ্রামের রুমেল আহমদ (৩২), হেলাল আহমদ (৩২) এবং পৌর এলাকার স্বরসতি গ্রামের মৃত জুনু মিয়ার ছেলে লাদেন আহমদ (২৮)।

মামলার এজহার সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকাল ৬টার দিকে ছাদিক আহমদ বনরাজ রেস্টুরেন্টে আসেন। এময় ডিম ভাজিতে পিয়াজ কম দেওয়ায় রেস্টুরেন্টের কর্মচারীদের তিনি গালিগালাজ করেন। এক পর্যায়ে এই বিষয়টা নিয়ে রেস্টুরেন্টের কর্মচারীদের সাথে কথা কাটাকাটি ও ধক্কাধাক্কি হয়।

এরপর ছাদিক আহমদ রেস্টুরেন্ট থেকে বের হয়ে এজহার নামীয় বাকি আসামিদের নিয়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে আসেন। এরপর রেস্টুরেন্টের মালিক কবির আহমদ সহ কর্মচারীদের মারধর করেন।

এ ব্যাপারে কবির আহমদ জানান, আমি বাসা থেকে বের হয়ে রেস্টুরেন্টের সামনে আসামাত্র কিছু বুঝে উঠার আগেই আমাকে তারা দেশীয় অস্ত্র দিয়ে হামলা শুরু করে। তারা আমি ও আমার ৩ কর্মচারীকে মারধর করে।

তিনি আরো বলেন, তারা আমার দুই কর্মচারীর দুটি এন্ড্রয়েড মোবাইল ও আমার কাছে থাকা ১ লক্ষ ১হাজার নিয়ে যায়। আমি গতকালের সারা দিনের ক্যাশের টাকা ব্যাংকে জমা দিতে সাথে নিয়ে আসি। এছাড়াও ক্যাশের জন্য কিছু ভাংতি টাকা নিয়ে আসি যা তারা নিয়ে যায়। যার ফুটেজ সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে রয়েছে। আমি সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তি দাবি করছি।

সর্বশেষ ২৪ খবর