লিডিং ইউনিভার্সিটিতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন

প্রকাশিত: ৩:১২ অপরাহ্ণ, মার্চ ৭, ২০১৯

লিডিং ইউনিভার্সিটিতে ঐতিহাসিক ৭ মার্চ পালন

৭ মার্চ বাঙালি জাতির স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে এক অনন্য দিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ডাক দেন। দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালন উপলক্ষে বৃহম্পতিবার (৭ মার্চ ২০১৯) সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন লিডিং ইউনিভার্সিটি পরিবার।

লিডিং ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান দানবীর ড. সৈয়দ রাগীব আলীর নেতৃত্বে সকাল ১০টায় ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে একটি শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে লিডিং ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী, আধুনিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. এম. রকিব উদ্দিন, ট্রাস্টি বোর্ডের সচিব জনাব শায়েখুল হক চৌধুরী, রেজিস্ট্রার মেজর (অব) মো: শাহ আলম, পিএসসি, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মোস্তাক আহমাদ দীনসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের উদ্দীপ্ত ঘোষণায় আসে স্বাধীনতার দিক-নির্দেশনা উল্লেখ করে দানবীর ড. সৈয়দ রাগীব আলী বলেন, এই ঐতিহাসিক ভাষণটি ওই সময়ে সমগ্র বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা সংগ্রামে উজ্জীবিত করেছিল, শক্তি যুগিয়েছিল পাক হানাদারদের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করার। বঙ্গবন্ধুর এই ঐতিহাসিক ভাষণই প্রেরণা যুগিয়েছে বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে পরিচিত করার এবং উন্নতির পথে এগিয়ে নেয়ার। হাজার বছরের শেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন শান্তির পক্ষে সোচ্চার একজন ব্যক্তিত্ব।

লিডিং ইউনিভার্সিটি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ ইউনেস্কুর “ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড রেজিস্টার”-এ অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে “বিশ্বপ্রামাণ্য ঐতিহ্যের” স্বীকৃতি লাভ করায় আমরা গর্বিত। তাঁর এই ভাষনে বাঙালি জাতি উজ্জীবিত হয়ে উঠে এবং এগিয়ে যায় মুক্তির লক্ষ্যে। তিনি উল্লেখ করেন এ ঐতিহাসিক ভাষণ আগামী নের্তৃত্বেও বর্তমান তরুন প্রজন্মকে সঠিকভাবে দেশ ও জাতির উন্নয়নের জন্য কাজ করার অনুপ্রেরণা দিবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

সর্বশেষ ২৪ খবর